সিরাজগঞ্জের সলঙ্গা থানা যুবলীগের সভাপতি হতে চায় মাসুদ রানা। বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের কেন্দ্রীয় যুবলীগের নির্দেশক্রমে সারা বাংলাদেশের প্রতিটি উপজেলা ও থানা পর্যায়ে কাউন্সিল চলছে। এই ধারাবাহিকতাইয় সিরাজগঞ্জের জেলা যুবলীগের নির্দেশক্রমে সলঙ্গা থানা যুবলীগের চলছে কাউন্সিলের প্রস্তুতি।
গুরুত্বপূর্ণ এই থানা যুবলীগের কাউন্সিলের মাধ্যমে মোহাম্মাদ মাসুদ রানা কে সভাপতি হিসেবে পেতে চায় নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষ । মাসুদ রানা সিরাজগঞ্জের সলঙ্গা থানার চড়িয়া কান্দিপাড়া গ্রামের মৃত গোলাম মওলার ছেলে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক ও সরব রয়েছে তাঁর প্রচারণায়। বেশির ভাগ নেতাকর্মীই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মাসুদ রানাকে সভাপতি হিসেবে দেখার জন্য মতামত ব্যক্ত করছেন।
সলঙ্গা থানার বিভিন্ন নেতাকর্মীদের সাথে কথা বলে জানা যায়, দলের নেতোকর্মী ও অসহায় সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন সাবেক সলঙ্গা অনার্স কলেজের সাধারণ সম্পাদক এই যুবলীগ নেতা । সাধারণ মানুষ, কৃষিজীবী, পথচারীসহ সব শ্রেণির মানুষকে সাধ্যমত সাহায্য করেছেন। বর্তমানে দলের মধ্যে তার জনপ্রিয়তাও রয়েছে। দলের কর্মীদের প্রতি তার ভালোবাসা, সার্বিক সহযোগিতা করে যাচ্ছেন।
তাই সলঙ্গা থানার তৃনমুলের সকল যুবলীগের নেতাকর্মীরা সভাপতি হিসেবে তাকেই দেখতে চায়।
রবিবার দুপুরে দলীয় নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে সিরাজগঞ্জ জেলা আওয়ামী যুবলীগ কার্যালয়ে জেলা যুবলীগের নেতাকর্মীদের হাতে মাসুদ রানা সলঙ্গা থানা আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি পদের জন্য রাজনৈতীক সিভি জমা দিয়েছেন।
যুবলীগ কর্মী মিন্টু বলেন,আমাদের তৃণমূল পর্যায়ের কর্মীদের দাবী, দলকে সুসংগঠিত করতে হলে মোহাম্মাদ মাসুদ রানার মতো একজন দক্ষ, পরিচ্ছন্ন ও কর্মীবান্ধব যুবনেতাকে সভাপতি হিসেবে মনোনীত করা প্রয়োজন। এখন তিনি সভাপতি নির্বাচিত হলে যুবলীগ আরো শক্তিশালী ও গতিশীল হবে।
এ ব্যাপারে সভাপতি পদপ্রত্যাশী মোহাম্মাদ মাসুদ রানা বলেন, তৃণমূল পর্যায় থেকে ছাত্রলীগের রাজনীতি করেছি। মানুষের জন্য কাজ করেছি। সরকারের দুঃসময়ের রাজপথের রাজনৈতিক সহযোদ্ধা ছিলাম। বর্তমানে যুবলীগের রাজনীতিতে রাজপথের আন্দোলন-সংগ্রাম ও দলীয় সকল কর্মসূচীতে সক্রিয়ভাবে আছি। যুবলীগকে সুসংগঠিত করতে কেন্দ্রের নির্দেশনা মেনে তৃণমূল পর্যায়ে নেতাকর্মীদের নিয়ে কাজ করেছি। এখন দল আমার কর্মযজ্ঞকে মূল্যায়িত করে সভাপতি পদে নির্বাচিত করবেন বলে আমি দৃঢ়ভাবে আশাবাদী।