ধানমন্ডি ৩২সহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভাঙচুরের ঘটনা ঘটছে। এ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধে শুধু বিবৃতির মধ্যে সীমাবদ্ধ না থেকে সরকারের কার্যকর ভূমিকা অপরিহার্য। দীর্ঘ সময় ধরে কথিত স্বাধীনতা পক্ষের শক্তির আরো পড়ুন....
শেখ হাসিনা বাংলাদেশের একজন সর্বোচ্চ নেতা এবং ক্ষমতায় থাকাকালীন ছিলেন একজন সরকার প্রধান,মানে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ ক্ষমতাধর কর্তাব্যক্তি। শুধু তাই-ই নয়,(বিশ্ব নেতারা তাকে সার্টিফিকেট দিয়েছেন, তিনি বিশ্বের ক্ষমতাধরদের মধ্যে একজন,এশিয়া মহাদেশের
সম্প্রতি বৈষ্যমবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বিএনপির নেতৃবৃন্দের সম্পর্কে টানাপোড়েন তৈরি হয়েছে। বিভিন্ন বক্তব্যের বিপরীতে বক্তব্য দিয়ে দূরত্ব দৃশ্যমান হয়েছে। এর সুযোগ নিয়ে পতিত স্বৈরাচারের দোসরা এর সুয়োগ দিয়ে গত
২৪ জানুয়ারী-২০২৫। অমর একুশে গ্রন্থমেলা, এটা ব্যাপকভাবে পরিচিত একুশে বইমেলা হিসেবে, স্বাধীন বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী মেলাগুলোর অন্যতম একটি এই একুশে বইমেলা। প্রতি বছর পুরো ফেব্রুয়ারি মাস জুড়েই এই মেলা বাংলা একাডেমির
(আমি কাহারে বলিবো ভালো) যে বহুমাত্রিক দূর্ণীতি আর নিয়মের কারণে হাসিনা বিপদে,সেই একই কারণে ইউনূস সরকার আজ মসনদে।যে মানুষ, সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষের রক্ত চুষে আজ নোবেল বিজয়ী ইউনূস সেজেছেন,তার
‘ কথিত’ স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি,জুলুমবাজের রোল মডেল,বহুমাত্রিক দূর্ণীতিতে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ২০৪১ সাল পর্যন্ত ক্ষতায় থাকার ঘোষণা দিয়ে ২০২৪ সালের ৫ আগষ্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে বাংলাদেশের দীর্ঘসময় বিশ্বের নিকৃষ্টতম স্বৈরাচারী প্রধানমন্ত্রী
(আমি কাহারে বলিবো ভালো) যে বহুমাত্রিক দূর্ণীতি আর নিয়মের কারণে হাসিনা বিপদে,সেই একই কারণে ইউনূস সরকার আজ মসনদে। যে মানুষ,সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষের রক্ত চুষে আজ নোবেল বিজয়ী ইউনূস সেজেছেন,তার
বাংলাদেশে বহুমাত্রিক দূর্ণীতিবাজ,চোর-ডাকাত,চাঁদাবাজ ও লুটেরাদের গডফাদার,দূর্ণীতিতে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন এবং আন্তর্জাতীক দূর্ণীতিবাজদের উত্তরসূরী ও কথিত স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগের মধ্যদিয়ে পলিয়ে যাবার পর রাষ্ট্রপতি মো: সাহাবুদ্দিন নোবেলজয়ী