শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:০৫ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
‘বিচারের আগে শেখ পরিবার রাজনীতি করতে পারবে না’ তারেক রহমানের ৩১ দফা জনকল্যানকর -আমিরুল ইসলাম আলীম ‘সব শক্তি’ নিয়ে ভারতকে হারাতে নামবে বাংলাদেশের যুবারা ডেঙ্গুতে আরও ৩ মৃত্যু, নতুন রোগী ১৮৬ তবলা বাদক থেকে চ্যানেলের মালিক, বিদেশেও অঢেল সম্পদ গান বাংলার তাপসের ছেলের মারধরে বাড়ি ছাড়া অসহায় বাবা-মা গুরুদাসপুরে বিনা নোটিশে ব্যবসায়ীকে উচ্ছেদ, জায়গা ফিরে পাওয়ার দাবি দেশে আওয়ামী শাসনামলে সবচেয়ে বেশি হিন্দু নির্যাতনের ঘটনা ঘটলেও ভারত তখন চুপ ছিলো আওয়ামী ফ্যাসিজম রুখে দিতে দেশের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে -দুলু প্রতিবন্ধী দিবস উপলক্ষে প্রতিবন্ধি শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহনে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা

চীন বাংলাদেশের বিশ্বস্ত কৌশলগত অংশীদার : রাষ্ট্রদূত

রিপোর্টারের নাম / ১৯৬ বার দেখা হয়েছে
আপডেট করা হয়েছে বুধবার, ১৫ মার্চ, ২০২৩, ১২:৪৬ অপরাহ্ন

চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন বলেছেন, চীন বরাবরই বাংলাদেশের বিশ্বস্ত কৌশলগত অংশীদার। বাংলাদেশের প্রতি চীন সব সময় ধারাবাহিক নীতি বজায় রেখেছে। অভ্যন্তরীণ বিষয়ে বিদেশীদের হস্তক্ষেপ প্রত্যাখ্যানের ব্যাপারে বাংলাদেশের অবস্থানকে চীন সমর্থন করে।
গতকাল রাজধানীর একটি হোটেলে বাংলাদেশ-চীন সিল্ক রোড ফোরামের দেয়া সংবর্ধনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। এতে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য এবং ১৪ দলের সমন্বয়ক আমীর হোসেন আমু, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান এবং কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক শাহ আলম। স্বাগত বক্তব্য দেন বাংলাদেশ-চীন সিল্ক রোড ফোরামের চেয়ারম্যান দিলীপ বডুয়া।
রাষ্ট্রদূত ওয়েন বলেন, উন্নয়নের লক্ষ্য অর্জনে দুই দেশের স্বার্থ অভিন্ন। বাংলাদেশের উন্নয়নে চীনের আরো ভূমিকা রাখার সুযোগ রয়েছে। বিশেষ করে বাংলাদেশের ‘রূপকল্প ২০৪১’ ও ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ এর অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জনে চীন সহযোগিতা করতে পারে। দুই দেশ এক সাথে বিকশিত হতে পারে। তিনি বলেন, অভ্যন্তরীণ বিষয়ে মতপার্থক্য থাকলেও চীনের সাথে বাংলাদেশের সম্পর্কের বিষয়ে এ দেশের রাজনীতিবিদদের মতপার্থক্য নেই। আজ মঞ্চে উপস্থিত তিনটি দলের প্রতিনিধিরা সেটার প্রমাণ দিচ্ছেন। তারা সবাই এ সম্পর্কের সমর্থক। বাংলাদেশের সব রাজনৈতিক দল ও জনগণের সাথে সম্পর্কে চীন বিশ্বাসী।
চীনের মধ্যস্থতায় সৌদি আরব ও ইরানের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠার প্রসঙ্গ টেনে রাষ্ট্রদূত বলেন, এর মধ্য দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি স্থাপনের জন্য পরস্পর বৈরী দেশগুলো সংলাপ ও আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের পথ খুঁজে নিতে পারে- এমন দৃষ্টান্ত স্থাপিত হয়েছে। সংলাপ ও শান্তির বিজয় হয়েছে।
চীনের সাথে বাংলাদেশের ঐতিহাসিক সম্পর্কের কথা উল্লেখ করে আমীর হোসেন আমু বলেন, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে চীন জোরালো ভূমিকা রাখলে বাংলাদেশের জনগণ আরো বেশি সন্তুষ্ট হতো। রাশিয়া ও ইউক্রেনের চলমান যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে চীনের সক্রিয় ভূমিকা প্রত্যাশিত।
আবদুল মঈন খান বলেন, চীন এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্নয়ন অংশীদার। চীন যেভাবে বাংলাদেশকে সহযোগিতা করে যাচ্ছে, সেটা অন্য কারো পক্ষে সম্ভব নয়। এমনকি যুক্তরাষ্ট্রেরও সেই সামর্থ্য নেই।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
Theme Created By Limon Kabir