রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৩:০০ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
বিজিবি-বিএসএফ মহাপরিচালক পর্যায়ে ৫৫তম সীমান্ত সম্মেলন নয়াদিল্লিতে, শুরু ১৭ ফেব্রুয়ারি বিয়ের পিড়িতে বসছেন বাংলাদেশ নারী দলের অধিনায়ক নিগার পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান মাদারীপুরে বালুবাহী ট্রাকের চাপায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত ভারতের আরও ১১৬ অবৈধ অভিবাসীকে ফেরত পাঠাল আমেরিকা ইরানের ৯০ শতাংশ তেল রপ্তানি বন্ধের পরিকল্পনা করছে যুক্তরাষ্ট্র নাটোরে পূর্ব বিরোধের জেরে দুইপক্ষের সংঘর্ষ; ছররা গুলিতে আহত ১১ সিএনজি অটোরিকশার ৫০ হাজার টাকা জরিমানার সিদ্ধান্ত বাতিল এইবার যুক্তরাষ্ট্র লীগেও কপাল পুড়লো সাকিবের রাজধানীর বিভিন্ন সড়কে সিএনজি চালকদের অবরোধ, যাত্রীদের ভোগান্তি

আমরা যুদ্ধ ও সংঘাত চাই না: প্রধানমন্ত্রী

রিপোর্টারের নাম / ২৫৩ বার দেখা হয়েছে
আপডেট করা হয়েছে শনিবার, ২৫ মার্চ, ২০২৩, ২:০৩ অপরাহ্ন

প্রধানমন্ত্রী  শেখ হাসিনা সব ধরনের বৈষম্য ও সাম্প্রদায়িকতামুক্ত সমাজ বিনির্মাণে দেশবাসীসহ বিশ্ববাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, যুদ্ধ ও সংঘাত চাই না, নর-নারী-শিশু হত্যা আমাদের তীব্রভাবে ব্যথিত করে। আমরা শান্তিতে বিশ্বাস করি। টেকসই শান্তি বিরাজমান থাকলে দেশের সামগ্রিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত হয়। রাষ্ট্র পরিচালনার ক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শান্তির নীতি অনুসরণ করি।

শনিবার ‘গণহত্যা দিবস’ উপলক্ষে শুক্রবার দেওয়া এক বাণীতে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। ১৯৭১ সালের এই দিনে পাকিস্তান হানাদার বাহিনী বাংলাদেশে বিশ্বের বর্বরতম হত্যাযজ্ঞ পরিচালনা করে।

শেখ হাসিনা বলেন, বঙ্গবন্ধু হাজার বছর ধরে শৃঙ্খলিত বাঙালি জাতিকে মুক্ত করার প্রয়াসে সারা জীবন ত্যাগ স্বীকার করেছেন। তিনি বাংলা ভাষার মর্যাদা রক্ষা করতে গিয়ে ১৯৪৮ সালের ১১ মার্চ প্রথম গ্রেপ্তার হন এবং কারাবরণ করেন। সেই থেকে ’৫২-এর ভাষা আন্দোলন, ’৫৪-এর একুশ দফা, ’৬২-এর আইয়ুববিরোধী আন্দোলন, ’৬৬-এর ছয় দফা, ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানসহ সব আন্দোলন-সংগ্রামে অত্যন্ত দূরদর্শিতার সঙ্গে নেতৃত্ব দিয়েছেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, পাকিস্তানিরা বন্দি নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের ওপর অমানুষিক নির্যাতন চালায়; এমনকি তাঁকে হত্যা করার চেষ্টা করে। ১৩ জুন সাংবাদিক অ্যান্থনি মাসকারেনহাস যুক্তরাজ্যের একটি পত্রিকার প্রথম পাতায় বাঙালিদের ওপর পাকিস্তানিদের নির্মম বর্বরতার বাস্তব চিত্রনির্ভর একটি বিস্তারিত নিবন্ধ প্রকাশ করলে বাংলাদেশের পক্ষে বিশ্ব জনমত সৃষ্টি ত্বরান্বিত হয়। দীর্ঘ ৯ মাস সশস্ত্র যুদ্ধে ৩০ লাখ মানুষ শহীদ হয়, দুই লাখ মা-বোন সম্ভ্রম হারায় এবং গোটা দেশ ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়। অবশেষে ১৬ ডিসেম্বর চূড়ান্ত বিজয় অর্জনের মাধ্যমে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা লাভ করে।

শেখ হাসিনা বলেন, আমরা ২০০৮ সাল থেকে সব নির্বাচনে জনগণের অকুণ্ঠ সমর্থন নিয়ে তাঁদের ভাগ্যোন্নয়নের জন্য কাজ করছি। সংবিধানে পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে জনগণের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করেছি, ফলে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলের পথ বন্ধ হয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
Theme Created By Limon Kabir