রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৩:০৭ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
বিজিবি-বিএসএফ মহাপরিচালক পর্যায়ে ৫৫তম সীমান্ত সম্মেলন নয়াদিল্লিতে, শুরু ১৭ ফেব্রুয়ারি বিয়ের পিড়িতে বসছেন বাংলাদেশ নারী দলের অধিনায়ক নিগার পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান মাদারীপুরে বালুবাহী ট্রাকের চাপায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত ভারতের আরও ১১৬ অবৈধ অভিবাসীকে ফেরত পাঠাল আমেরিকা ইরানের ৯০ শতাংশ তেল রপ্তানি বন্ধের পরিকল্পনা করছে যুক্তরাষ্ট্র নাটোরে পূর্ব বিরোধের জেরে দুইপক্ষের সংঘর্ষ; ছররা গুলিতে আহত ১১ সিএনজি অটোরিকশার ৫০ হাজার টাকা জরিমানার সিদ্ধান্ত বাতিল এইবার যুক্তরাষ্ট্র লীগেও কপাল পুড়লো সাকিবের রাজধানীর বিভিন্ন সড়কে সিএনজি চালকদের অবরোধ, যাত্রীদের ভোগান্তি

এখন থেকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন করবে কানাডা

রিপোর্টারের নাম / ২১৫ বার দেখা হয়েছে
আপডেট করা হয়েছে শনিবার, ১ এপ্রিল, ২০২৩, ২:০৯ অপরাহ্ন

কানাডার হাউজ অব কমন্সে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিল (এস-২১৪) পাস করেছে। এই বিল পাসের ফলে কানাডা এখন থেকে প্রতি বছর ২১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস সরকারিভাবে পালন করবে। এটা বাংলাদেশি-কানাডিয়ানদের জন্য এবং সারা বিশ্বের মাতৃভাষা প্রেমিকদের জন্য একটি ঐতিহাসিক মুহূর্ত।

কানাডাতে বাংলাদেশ দূতাবাস থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, মাদার ল্যাঙ্গুয়েজ লাভারস অফ দি ওয়ার্ল্ড সোসাইটির প্রেসিডেন্ট আমিনুল ইসলাম দীর্ঘ এক দশকেরও বেশি সময় ধরে বিলটি পাসের জন্য চেষ্টা চালিয়ে গেছেন। হাইকমিশনার ড. খলিলুর রহমান এই লক্ষ্য অর্জনে গত দুই বছর যাবৎ তার এবং সংসদ সদস্য ও সিনেটরদের সাথে নিবিড়ভাবে কাজ করেছেন।

১৯৯৯ সালে ২১ ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসাবে ইউনেস্কো এবং পরবর্তীতে জাতিসংঘের স্বীকৃত আদায়ে মরহুম রফিকুল ইসলাম ও আব্দুস সালাম, এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অবদানকে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেছে দূতাবাস। বিল এস-২১৪ পাশের জন্য কানাডাতে প্রবাসী আমিনুল ইসলামের উদ্যোগেরও সম্মান জানানো হয়।

কানাডায় নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার ড. খলিলুর রহমান বিলটি উপর আলোচনা ও পাসের সময় কানাডিয়ান পার্লামেন্টে উপস্থিত ছিলেন। সংসদ সদস্য কেন হার্ডি, যিনি বিলটি উত্থাপন করেন, তিনি হাইকমিশনারের উপস্থিতির প্রশংসা করেন। বিলটির অন্য এক জন অগ্রগণ্য সমর্থক, সিনেটর মোবিনা এস জাফর বিলটি পাসের সময় হাইকমিশানের সাথে হাউজে উপস্থিত ছিলেন।

এই বিল পাস হওয়া—ভাষা ও সংস্কৃতির বৈচিত্র্যের প্রতি কানাডার অঙ্গীকারের প্রমাণ। বিলটি স্মরণ করিয়ে দেয় যে ভাষা হলো মানুষের পরিচিতি ও সাংস্কৃতিক উত্তরাধিকারের অপরিহার্য উপাদান। ভাষার বৈচিত্র্যকে সম্মান করা, রক্ষা করা, প্রবর্ধন করা আমাদের সবার দায়িত্ব।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
Theme Created By Limon Kabir