শনিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৪, ০৩:২৪ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
‘আমাকে এখন পর্যন্ত কেউ দেখতে আসেনি, কারণ পরিবারে কেউ নেই’ শেষ মুহূর্তে ইলিশ কিনতে ক্রেতাদের লাইন, কেজি ২৭০০ টাকা বিয়ে করেছেন সমন্বয়ক হাসনাত, ফেসবুকে জানালেন সারজিস পূজা পরিদর্শনে বিকেলে ঢাকেশ্বরী মন্দিরে যাচ্ছেন ড. ইউনূস বাসাবাড়িতে নতুন গ্যাস সংযোগ নিয়ে যা জানালেন জ্বালানি উপদেষ্টা দীর্ঘ যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে হিজবুল্লাহ! রোপা আমনের পাতায় উঁকি দিচ্ছে স্বপ্ন; খানসামায় পরিচর্যায় ব্যস্ত কৃষক-কৃষাণী সারিয়াকান্দিতে পূজা মন্ডপে শাহাজাদী আলম লিপির আর্থিক সহায়তা প্রদান সারিয়াকান্দিতে বিএনপি নেতা জাকিরের নেতৃত্বে পূজামন্ডপ পরিদর্শন ও আর্থিক সহায়তা প্রদান তৃণমূল পর্যায়ে উচ্চ রক্তচাপের ওষুধপ্রাপ্তি কমাবে অসংক্রামক রোগের ঝুঁকি সাংবাদিক কর্মশালায় বক্তারা

‘সমুদ্রের ঢেউ থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের উদ্যোগ’

রিপোর্টারের নাম / ১১৬ বার দেখা হয়েছে
আপডেট করা হয়েছে বৃহস্পতিবার, ৬ জুলাই, ২০২৩, ১:০৯ অপরাহ্ন

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জানিয়েছে, সমুদ্রের ঢেউকে কাজে লাগিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এজন্য অ্যাকোয়াস্টিক ডপলার কারেন্ট প্রোফাইলার (এডিসিপি) যন্ত্র সংগ্রহ করা হয়েছে। বুধবার (৫ জুলাই) জাতীয় সংসদ অধিবেশনে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য এম আবদুল লতিফের এক প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ ওশানোগ্রাফিক রিসার্চ ইনস্টিটিউট সমুদ্রের ঢেউকে কাজে লাগিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য অ্যাকোয়াস্টিক ডপলার কারেন্ট প্রোফাইলার (এডিসিপি) যন্ত্র সংগ্রহ করেছে। ২০২২-২৩ অর্থ বছরে টেকনাফ থেকে চট্টগ্রাম সংলগ্ন সমুদ্র এলাকার স্রোত ও ঢেউ নিয়ে গবেষণা কার্যক্রম ম্যাপিং করা হচ্ছে।’

তিনি বলেন, ‘বঙ্গোপসাগরে পূর্ব ও পশ্চিম জোনের কোস্টাল ও নিয়ারসোর এলাকার সব ফিজিক্যাল প্যারামিটার নির্ণয় গবেষণা কার্যক্রম চলছে এবং এরই মধ্যে ৭০ শতাংশ শেষ হয়েছে।’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘সামুদ্রিক পরিবেশ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ওশানোগ্রাফিক রিসার্চ ইনস্টিটিউট ২০১৮ সাল থেকে সেন্টমার্টিন দ্বীপ থেকে শুরু করে চট্টগ্রাম পর্যন্ত প্রায় ৫ হাজার বর্গ কিলোমিটার এলাকার সামুদ্রিক পরিবেশ তথা ওয়াটার কোয়ালিটি, সেডিমেন্ট প্রবাহ, পানির তাপমাত্রা, চাপ, লবণাক্ততা, নিউট্রিয়েন্ট, ক্লোরোফিল, ডিজলভ অক্সিজেন, সিওডি, বিওডি, টার্নিডিটি, এসিডিফিকেশন ইত্যাদি ডাটা নিয়মিত সংগ্রহ করছে।’

তিনি আরো বলেন, ‘ওশানোগ্রাফিক রিসার্চ ইনস্টিটিউট সেন্টমার্টিন দ্বীপ থেকে কুতুবদিয়া পর্যন্তপ্রায় ৩ হাজার বর্গ কিলোমিটার উপকূলীয় সমুদ্র এলাকার কার্বন পরিমাপ এবং নাফ মোহনা, রেজু খাল মোহনা ও মহেশখালী চ্যানেলের মোহনা অঞ্চলের ম্যানগ্রোভ এলাকায় কার্বন স্টক পরিমাপ করেছে। এ ছাড়া, রিসার্চ ইনস্টিটিউট সমুদ্রে মাইক্রোপ্লাস্টিকের উপস্থিতি নির্ণয়ের জন্য ২০১৮ সাল থেকে সেন্টমার্টিন দ্বীপ থেকে শুরু করে ফেনী পর্যন্ত উপকূল এলাকা এবং সুন্দরবন এলাকার সমুদ্রের মাইক্রোপ্লাস্টিক স্টাডি করেছে এবং এ সংক্রান্ত মানচিত্র তৈরি করছে।’


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
Theme Created By Limon Kabir