সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ১২:৪৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
সারাদেশে কালবৈশাখী ঝড়ের সতর্কতা জারি নাটোরে বাজুসের মতবিনিময় সভা নাটোরে শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়ামের নির্মাণ কাজের উদ্বোধন জয়পুরহাটে তিন উপজেলা নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণায় মাঠ গরম। বেলকুচিতে ভাইরাল ভিডিওকে গুজব ও পুলিশের মামলাকে মিথ্যা দাবী করে চেয়ারম্যান প্রার্থী আমিনুলের সংবাদ সম্মেলন ভুল তথ্যে প্লট কেনা ও হস্তান্তরে বরাদ্দ বাতিল ‘অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে সেনাবাহিনী’ রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়াতে প্রণোদনার সুপারিশ বাংলাদেশ ব্যাংকের সারিয়াকান্দিতে দিনব্যাপী গণসংযোগ ও উঠান বৈঠক করেছেন চেয়ারম্যান প্রার্থী শাহজাহান আলী চলতি অর্থবছরের ১০ মাসে প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানি বেড়েছে ১৮ শতাংশ

কুড়িগ্রামে ছাত্রলীগ কর্মী বাবলু হত্যা মামলায় ২০ মাস পর ইউপি চেয়ারম্যান কারাগারে

রিপোর্টারের নাম / ৮১ বার দেখা হয়েছে
আপডেট করা হয়েছে

মোঃ বুলবুল ইসলাম, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ

ছাত্রলীগ কর্মী বাবলু হত্যা মামলায় কুড়িগ্রাম সদরের বেলগাছা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান লিটন মিয়াকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। সোমবার (৪ মার্চ) দুপুরে কুড়িগ্রাম চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. আলমগীর কবির শিপন অভিযুক্ত চেয়ারম্যানের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. আইয়ুব আলী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।


২০২২ সালের ২৮ জুন রাতে বেলাগাছা ইউনিয়নের নীলকন্ঠ গ্রামের বাসিন্দা ছাত্রলীগ কর্মী শামীম আশরাফ বাবলু (২৩) হত্যার শিকার হন। গ্রাম্য সালিশকে কেন্দ্র করে চেয়ারম্যান লিটন মিয়ার নেতৃত্বে বাবলুর বাড়িতে হামলা চালায় একটি দল। এতে গুরুতর আহত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন বাবলু। এ ঘটনায় দায়েরকৃত মামলার আসামি লিটন মিয়া। ওই মামলায় লিটন মিয়া তথ্য গোপন করে ‘জালিয়াতির’ মাধ্যমে একাধিকবার উচ্চ আদালত থেকে জামিন নিয়ে প্রকাশ্যে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে। প্রায় ২০ মাস পর সোমবার আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করলে আদালত আবেদন নাকচ করে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
আদালত সূত্র জানায়, ২০২২ সালে হওয়া মামলায় লিটন মিয়া সোমবার প্রথমবারের মতো আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন। তার পক্ষে একাধিক আইনজীবী জামিন শুনানি করেন। আদালত জামিন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।


এদিকে বেলগাছা ইউনিয়ন পরিষদ সূত্রে জানা গেছে, আত্মসমর্পণ করলে কারাগারে যেতে পারেন, এমন আশঙ্কায় চেয়ারম্যান লিটন মিয়া আগেই ছুটির আবেদন করেছিলেন। পরিষদ থেকে মঞ্জুর করে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর ছুটির আবেদন জমা দিয়েছেন বলে পরিষদ সূত্রে জানা গেছে।

ইউনিয়ন পরিষদের সচিব হুমাউন কবির বলেন, ‘চেয়ারম্যানকে কারাগারে প্রেরণের খবর পেয়েছি। শারীরিক অসুস্থ্যতার কারণ দেখিয়ে তিনি ১২ দিনের ছুটির আবেদন করেছেন। তবে সেটি মঞ্জুর হয়েছে কিনা তা জানা নেই। তার অবর্তমানে প্যানেল চেয়ারম্যান পরিষদের দায়িত্ব পালন করবেন।’


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
Theme Created By Limon Kabir