রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫, ০১:২৪ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২ এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা ঝিনাইদহে ডিবি পরিচয়ে আওয়ামী লীগ নেতাকে অপহরণ, আটক ৪ এ সপ্তাহে বড় ধরনের অগ্রগতি ঘটাতে চায় কমিশন : আলী রীয়াজ চাঁদপুরে লেক থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার, ৭ সহপাঠী জিজ্ঞাসাবাদে আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি আবু সাঈদ হত্যা ও আশুলিয়ায় লাশ পোড়ানো: ১২ আসামি ট্রাইব্যুনালে বাংলাদেশে দেড় লাখ মানুষকে আরব আমিরাত রাষ্ট্রদূতের সহায়তা ফিলিস্তিনপন্থী সংগঠনকে নিষিদ্ধের প্রতিবাদে যুক্তরাজ্যে বিক্ষোভ

এসএসসি পরীক্ষার হলে চলন্ত ফ্যান খুলে পড়ল শিক্ষার্থীদের উপর

রিপোর্টারের নাম / ৩৮২ বার দেখা হয়েছে
আপডেট করা হয়েছে রবিবার, ৭ মে, ২০২৩, ৩:৩৪ অপরাহ্ন

নিজস্ব প্রতিবেদক:
সিরাজগঞ্জে এসএসসি পরীক্ষা শুরু হবার কয়েক মিনিট পূর্বে পরীক্ষার হলে চলন্ত ফ্যান খুলে পড়ে শিক্ষার্থীদের শরীরে। এতে তিন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। প্রাথমিক চিকিৎসা নেওয়ার পরে তারা আবারও পরীক্ষায় বসে বলে জানা গেছে।

রবিবার (৭ মে) সকাল ৯টা ৪০ মিনিটে এসএসসি ও সমমানের সাধারণ গণিত পরীক্ষায় শহরের হাজী আহমাদ আলী আলিয়া কামিল এম.এ মাদরাসা কেন্দ্রে এ ঘটনা ঘটে। আহত তিন শিক্ষার্থী সদরের চিলগাছা দাখিল মাদরাসার শিক্ষার্থী।


জানা যায়, পরীক্ষা শুরু হবার প্রায় ২০ মিনিট আগে ৯টা ৪০ মিনিটে শ্রেণিকক্ষের একটা ফ্যান চলমান অবস্থায় হঠাৎ খুলে পড়ে। এতে তিন পরীক্ষার্থী আহত হয়। ফ্যনটি পড়ার সঙ্গে সঙ্গেই কেন্দ্রে দায়িত্বপ্রাপ্ত ডাক্তার এসে শিক্ষার্থীদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেন। পরে তারা পরীক্ষা দেওয়া শুরু করে এবং ১টা পর্যন্ত পরীক্ষা দেয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করে কেন্দ্র সচিব ও আলোকদিয়া ইসলামিয়া ফাজিল ডিগ্রি মডেল মাদরাসার অধ্যক্ষ মো. দুলাল হোসেন বলেন, পরীক্ষা শুরু হবার ২০ মিনিট পূর্বেই কেন্দ্রের ৬ নম্বর কক্ষে ফ্যনটি চলতে চলতে হঠাৎ খুলে পড়ে। এতে তিন শিক্ষার্থী আহত হলেও সেটা গুরুতর না। তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে এবং তারা সুস্থভাবে পরীক্ষা দিয়েছে।

হাজী আহমাদ আলী আলিয়া কামিল এম.এ মাদরাসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো. আব্দুল মোনয়েম বলেন, ফ্যানটি বছর তিনেক আগে লাগানো হয়েছে। আজ চলতে চলতে হঠাৎ ভেতরের প্যাচ খুলে পড়ে যায়। এতে তিন শিক্ষার্থীর আঘাত লাগলেও গুরুতর কিছু হয়নি। তবে পরীক্ষার আগে ফ্যানগুলো পরীক্ষা করা হয়েছিল বলে দাবি করেন তিনি।


সিভিল সার্জনের মেডিকেল টিমের কেন্দ্রে দায়িত্বে থাকা উপ-সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার এস.এম মনিরুজ্জামান বলেন, তিনজন শিক্ষার্থীর মধ্যে একজনের ডান হাতে, একজনের গালে ও আরেকজনের মাথায় একটু হালকা লেগেছে। তবে কেউ গুরুতর আহত হয়নি। তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। তারা সবাই পরীক্ষা দিচ্ছে।

এ ব্যাপারে জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা কাজী সলিম উল্লাহ বলেন, বিষয়টি আমাকে এখনো জানানো হয়নি। আমি এখনই খোঁজ নিচ্ছি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
Theme Created By Limon Kabir