সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫, ০১:২৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
সিরাজগঞ্জে শিশু কন্যাকে হত্যার পর বস্তাবন্দী করে পালাল সৎমা শিগগিরই ‘শক্তিশালী আন্দোলন’ শুরু হবে: নাহিদ টঙ্গীতে মোবাইল ছিনতাই করতে গিয়ে গার্মেন্টস শ্রমিক মাহফুজকে হত্যা পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা; আনসার সদস্যদের দায়িত্ব অবহেলার অভিযোগ সত্য নয়: আনসার ডিজি আবারও সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা দিলো ডিএমপি সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা আরও দুই মাস বাড়ল চিহ্নিত সন্ত্রাসীদের ধরতে চিরুনি অভিযান শুরু হতে পারে:স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা কুড়িগ্রামকে মাদকমুক্ত করতে অভিযান চলবে-জেলা প্রশাসক নুসরাত সুলতানা  টাঙ্গাইলে ঘাটাইলের জোরদিগিতে মসজিদের নামে জমি দান করায় দানকারীর বিরুদ্ধে ৬টি মিথ্যা মামলা  বিএনপির বিরুদ্ধে  ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে  কাজিপুরে বিক্ষোভ মিশিল  

কুইনাইন জ্বর সারাবে বটে-কিন্তু কুইনাইন সারাবে কে….এবং

এম.এ.জলিল রানা,জয়পুরহাট: / ১৭৩ বার দেখা হয়েছে
আপডেট করা হয়েছে শনিবার, ৫ অক্টোবর, ২০২৪, ৭:১০ অপরাহ্ন

যে লক্ষ্য উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে মুক্তিপাগল মানুষগুলো দেশ স্বাধীন করেছে,স্বাধনতার এতো বছর পরেও তা বাস্তবায়ন হয়ানি।ক্ষমতার পালাবদলে সবায় আইনশৃঙ্খলাবাহিনীকে হাতিয়ার বানিয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার মধ্যদিয়ে দেশে লুটপাট,খুন-গুমসহ বহুমাত্রি সন্ত্রাসবাদের রাজত্ব কয়েম করেছে।ক্ষমতাসীনদের ভয়ে কেউ জোড় গলায় কথা বলেনা।রাজনীতিবিদদের কথা ছেড়েই দিলাম,এমনকি তখন কবি,সাহিত্যিক,লেখক,সাংবাদিক ও সুশীল সমাজের দু একজন ছাড়া বাকিরা মনে হয় যেন পা-চাটা। টক-শোতে একদল আসে হাসিনাকে খুশি করতে,আর একদল আসে খালেদা জিয়াকে খুশি করতে,আবার কেউ আসে এরশাদের গুনুগান নিয়ে।ফলে জনগনের ভাগ্যে যা আছে তাই।

কথিত স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি,সাবেক ক্ষমতাসীন সরকার প্রধান শেখ হাসিনা সব সময় বলতেন,জামায়াত যুদ্ধাপরাধী আর জিয়া-এরশাদ হাই-কোর্টোটের রায়ে অবৈধ সরকার। যুদ্ধাপরাধী জামায়াতের সাথে জোট করেছে এই হাসিনা।এরশাদকে নিয়ে দীর্ঘ সময় রাজনৈতিক ঘর করেছে হাসিনা। শুধু তাই-ই নয়,এই আওয়ামী-লীগ সরকারের সংসদে এরশাদ-ই সংসদে বিরোধীদল আবার এরশাদ-ই হাসিনার শরীকদল।

যুদ্ধাপরাধীর অভিযোগে জামায়তে ইসলামী বাংলাদেশকে নিষিদ্ধের দাবী কথিত স্বাধনিতা পক্ষের শক্তি বাংলাদেশ আ-লীগের অনেক পুরানো একটি দাবি।এছড়াও বিএনপি’র আগুন সন্ত্রাস ও এরশাদের শৈরশাসনকে ‌পুজিঁ করে এদেশে দূর্ণীতি আর সন্ত্রাসবাদের বহুমাত্রিক ব্যবসা চালিয়ে গেছে এই আওয়ামী-লীগ।সম্প্রতি এখন আ-লীগ নিষিদ্ধের দাবী উঠেছে।এর পর এই দাবী আবার হয়তো অন্য কোন রাজনৈতিক দলের বিরুদ্ধে উঠবে এটা This is Future।এরকম দাবী আরো অনেকে করেছে এবং করবে।এটাই হয়তো বাংলাদেশের রাজনৈতিক কালচার।

দেশ আছে দল থাকবে,দল থাকলে মতানৈক্য-মতোবিরোধ কাকবে।ক্ষমতার পালাবদলে এক সময় সব দলই ক্ষমতায় আসবে।এর অর্থ এই নয় যে,ক্ষমতাসীনরা জণগনের বাকশক্তি হরণ করে দেশে একচেটিয়া শাসন ব্যবস্থা কায়েম করবে।আ-লীগ এলে বিএনপি ঘরে ঢুকবে আবার আন্দোলনের মুখে কেউ দেশ ছেড়ে পালাবে,বিষয়টি এমন নয়।বাস্তবতার আলোকে কমবেশে সব রাজনৈতিকদলই খারাপ। জামায়াত ফেরেশতা নয় ,আওয়ামী-লীগ সাধু নয় আর বিএনপিও দুধে ধোয়া নয় এটাই হলো বাস্তব প্রেক্ষাপট।সময়ের প্রয়োজনে কেউ কথা বলেনা।পালাবদলে একদল লেজ গুটিয়ে পালায় আর একলদ তখন ভুগতে শুরু করে।এইতো দেশের রাজনীতি। কোন ব্যক্তি রোগে আক্রান্ত হলে তাকে মেরে ফেলায় রোগ মুক্তির আসল সমাধান নয়।রোগ নিরাময়ের ক্ষেত্রে চিকিৎসা বিজ্ঞানে মেডিকেল বিভাগের অনেক শাখ প্রশাখা রয়েছে।একইভাবে কেউ অনেক বড় মাপের অপরাধী হলেই তাকে স্বাভবিকভাবে মেরে ফেলার নিয়ম বা বৈধতা নেই,আইন এ বিষয়টিকে পারমিট করে না বলেই অপরাধ দমনে নিয়োজিত রয়েছেন আইন ও বিচার বিভাগ সহ আইন শৃঙ্খলাবাহিনী।কুইনাইন জ্বর সারাবে বটে-কিন্তু কুইনাইন সারাবে কে? সম্প্রতী দেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে স্বার্থে দ্বন্দ্বে অন্ধ হয়ে রাজনৈতিক নেতারা যে সব কথা বলেন তা বিশিষ্ট কথাসাহিত্যিক সৈয়দ মুজতবা আলীর এই বক্তব্যের সাথে যথার্থই মিল আছে বলে আমার মনে হয়।


মূল কথা হলো যে কোন দল নিষিদ্ধ করলেইতো আর সেই দলের নেতা-কর্মীরা নিষিদ্ধ হয়ে গেলনা বা তারা দেশ থেকে চলে গেল না। দলের নাম একটা সাইন বোর্ড মাত্র,বহুমাত্রিক অপরাধ করছে দলের নেতা কর্মীরা দল নিষিদ্ধ করে লাভ কি?এই মানুষগুলই আবার আর একটি দল খুলে বসে যাবে,তাতে করে হয়তোবা ভালোর চেয়ে মন্দটায় বেশী হবে।মদ যতই উন্নত বোতলেই রাখা হোক মদ-তো মদী। মদ ঢেলে লাভ কি বোতলতো একটায়?কোন রাজনৈতিক দলের প্রধান নেত-নেত্রী থেকে শুরু করে যে কোন নেতা-কর্মীর কাছে দেশবাসী কোখনও কোন ধরনের অন্যায়,অনিয়ম ও অপরাধ প্রত্যাশা করেনা।পক্ষান্তরে নিজেদের আরাম- আয়েশ,সাচ্ছন্দ ও ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য তার সব কিছুই করতে পারে এবং করছেও।প্রয়োজন হলো আইনের মাধ্যমে বিচারের মুখোমুখী কারা,উপযুক্ত শাস্তির ব্যবস্থা নিশ্চিত করা।প্রয়োজনে আইন তৈরী করে দলের গঠতন্ত্রে সংযোজন ও বিয়োজন আনার ব্যবস্থা করা।তার পরেও প্রশ্ন থেকে যায়।

ফ্যাসিস্ট দলের লক্ষণ:‘অনেকে রাজনৈতিক দল হিসেবে আ-লীগের ভবিষ্যৎ নিয়ে কথা বলতে চাইছেন।আ- লীগকে ফ্যাসিস্ট দল হিসেবে নিষিদ্ধ করবার পক্ষে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ যুক্তি রয়েছে। আইন ও রাজনীতি উভয় দিক থেকে সেই সকল যুক্তি বিবেচনা করা দরকার।সেই ক্ষেত্রে ইউরোপে ফ্যাসিস্ট দলগুলো নিষিদ্ধ করবার উদাহরণ এবং ইউরোপের অভিজ্ঞতার আলোকে যেমন বিষয়টি আমাদের বিশ্লেষণ করা উচিত,অপর দিকে তেমনি স্বাধীনতার পর থেকে আ-লীগের ভূমিকা অবশ্যই কঠোর ভাবে বিচার-বিশ্লেষণ করে দেখতে হবে।মনে রাখতে হবে আ- লীগ একাই শুধু ফ্যাসিস্ট নয়।

ফ্যাসিস্ট দল হিসেবে অবিলম্বে আ- লীগকে নিষিদ্ধ করা উচিত কি না?এ প্রশ্ন পরে,তবে ইউরোপীয় অভিজ্ঞতার আলোকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ যুক্তি বিবেচনা করা যেতে পারে।

গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান ও রাজনৈতিক বিরোধীদের দমন:
ফ্যাসিস্ট দলগুলোর একটি মৌলিক বৈশিষ্ট্য আছে তা হলো গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে ধ্বংস করে দেওয়া,একনায়কতন্ত্র ফ্যাসিস্ট শাসন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা। আ- লীগ সরকারের অধীনে বাংলাদেশে স্বাধীন বিচার ব্যবস্থা,নির্বাচন কমিশন ও গণমাধ্যমের উপর দমনমূলক কার্যকলাপ বেড়েছে।নির্বাচনে বিরোধী দলকে অংশ নিতে বাধা দেওয়া,গণমাধ্যমের স্বাধীনতা হরণ ও দমন এবং বিরোধী দল ও সমালোচকদের গ্রেপ্তার বা নির্যাতনের মতো পদক্ষেপের কারণে বাংলাদেশে গণতন্ত্রের ভিত্তি ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

ইউরোপ,জার্মানি ও ইতালিতে ফ্যাসিস্ট দলগুলোকে নিষিদ্ধ করার মূল কারণ ছিলো এ ধরনের রাজনৈতিক আচরণ,তারা গণতন্ত্রকে ধ্বংস করার লক্ষ্যেই কাজ করেছিলো এবং রাজনৈতিক বিরোধীদের নির্মূল করেছিলো। বাংলাদেশেও ঠিক একইভাবে আ-লীগ সরকার বিরোধী দলগুলোর উপর অত্যাচার চালিয়েছে এবং রাজনীতি থেকে বিরোধী দলকে বাদ দেওয়ার পাঁয়তরা করছে।

রাজনৈতিক সহিংসতা ও রাষ্ট্রীয় নির্যাতন:
আ- লীগ সরকার কর্তৃক বিরোধী দল,বিশেষ করে বিএনপি এবং জামায়াতে ইসলামীকে দমন করার জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এবং দলীয় ক্যাডারদের ব্যবহার করেছে।এ ধরনের সহিংসতা ও নির্যাতন অবশ্য গণতান্ত্রিক রাজনীতির পরিপন্থী এবং ফ্যাসিস্ট শক্তির আধিপত্য ও শাসনের লক্ষণ হিসাবে বিবেচিত।
ইতালির মতো দেশে ফ্যাসিস্ট দলগুলো নিষিদ্ধ করার অন্যতম প্রধান কারণ ছিল সহিংসতা ও রাজনৈতিকভাবে সন্ত্রাস ছড়ানো।একিভাবে বাংলাদেশে আ- লীগ সরকারের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক সহিংসতা ছড়ানোর অভিযোগ রয়েছে,একে আমরা যেভাবে দেখিনা কেন হতে পারে সেটি দেশের জন্য আত্মঘাতী।

সাংবিধানিকভাবে একজন ব্যক্তির হাতে ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত এবং রাষ্ট্রযন্ত্রের ওপর ফ্যাসিস্ট শক্তির নিয়ন্ত্রণ:
বাংলাদেশের সংবিধান তবে কি সাংবিধানিকভাবেই একনায়কতান্ত্রিক ও ফ্যাসিস্ট।ক্ষমতাবান সংবিধানের কারণেই ফ্যাসিস্ট হতে বাধ্য।এ সংবিধান বাতিল করে কি নতুন গঠনতান্ত্রিক প্রক্রিয়া শুরু করায় এক মাত্র বিকল্প পথ বলে মনে করছেন অনেকে।কিন্তু উপদেষ্টা সরকার সেটা করেননি। আ- লীগ ফ্যাসিস্ট রাষ্ট্রযন্ত্রকে দলীয় স্বার্থে ব্যবহার করছে, বিচারব্যবস্থা,আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এবং প্রশাসনকে নিয়ন্ত্রণ করছে।ফলে বাংলাদেশে সব ধরনের গণতান্ত্রিক আলোচনা-সমালোচনার পরিবেশ ধ্বংস করেছে।

রাষ্ট্র যন্ত্রের উপর জার্মানির নাজি পার্টি একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তার করে ফ্যাসিস্ট শাসন চালানোর ফলেই এ দল নিষিদ্ধ করার অন্যতম কারণ ছিলো যার সাথে আ- লীগের তেমন পার্থক্য নাই।

জাতিগত ও ধর্মীয় বৈষম্যকে মদদ দেওয়া:
এক দেশের নাগরিক,পাশাপাশী বসবাস,সংখ্যালঘু আর সংখ্যাগরিষ্ঠ বলে কোন বিষয় নেই। কিন্তু এই আ-লীগের কারণেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তার অভাব ঘটেছে এবং মৌলবাদী শক্তির উত্থান হয়েছে,বিশেষ করে রোহিঙ্গা ইস্যুতে।মুসলিম দেশগুলোতে যখন সংখ্যালঘুদের উপর অত্যাচার বা নিপীড়ন হয়,তখন তা রাষ্ট্রের দায়বদ্ধতার আওতায় আসে।এ ধরনের কার্যক্রম ফ্যাসিস্ট দলের আচরণের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ,কারণ ফ্যাসিস্ট দলগুলো বরাবরই জাতিগত বা ধর্মীয় বৈষম্যকে মদদ দেয়।

ফ্রান্সে সে কারনেই জাতীগত বিদ্বেষ বা জাতীগত বৈষম্যকে মদদ দেওয়া দলগুলোকে নিষিদ্ধ করা হয়,বাংলাদেশেও সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা এবং ধর্মীয় সহিষ্ণুতার উপর আক্রমণ করার প্রচেষ্টার ক্ষেত্রে আ-লীগের সক্রিয় ভূমিকা রয়েছে।
আন্তর্জাতীক আইন ও মানবাধিকার লঙ্ঘন:
আ- লীগ সরকারের সময়ে বিভিন্ন ধরনের মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটেছে,যার মধ্যে রয়েছে গুম,বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড এবং রাজনৈতিক বন্দীদের নির্যাতন।এগুলো আন্তর্জাতীক মানবাধিকার আইনের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।

অস্ট্রিয়া ও জার্মানির মতো দেশগুলোতে মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী ফ্যাসিস্ট দলগুলো নিষিদ্ধ হয়েছে। কারণ ব্যাপক যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধেরসাথে জড়িত ছিল তানা। বাংলাদেশেও মানবাধিকার লঙ্ঘনের মাত্রা আশঙ্কাজনক হাড়ে বাড়ছে।
গণতন্ত্র এবং মানুষের মৌলিক অধিকার রক্ষার প্রয়োজনে ইউরোপে ফ্যাসিস্ট দল নিষিদ্ধ করার প্রধান কারণ ছিলো।বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটও তেমনি।গণতন্ত্রের ভিত্তিকে ধ্বংস করতে যেন না পারে আর মানবাধিকার লঙ্ঘন না ঘটে কারনেই জার্মানি,ইতালি এবং অস্ট্রিয়াতে ফ্যাসিস্ট দলগুলোকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।একিভাবে বাংলাদেশে আ-লীগের কার্যক্রম বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় তারা মৌলিক অধিকারগুলোকে ক্ষুণ্ণ করছে আর গণতন্ত্রের ভিত্তিকে করেছে ধ্বংস ও দুর্বল ।

‘জাতীয় বিভেদ মীমাংসা ও ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠার স্বার্থে’এখন যত দ্রুত সম্ভব‘জাতীয় কমিশন’গঠন করার মধ্য দিয়ে সকলকেই একটা সুস্থ্যধারার রাজনৈতিক প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হবে এবং রাষ্ট্রের মূল চিন্তা, বিবেক-ব্যক্তির স্বাধীনতা ও মর্যাদা,মানবাধিকারের গুরুত্ব এবং রাষ্ট্র গঠনে সংশ্লিষ্ট আরও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা যেতে পারে।

এছাড়াও পারস্পরিক শত্রুতা ও ক্ষোভ ভুলে একটি পরিচ্ছন্ন,সুন্দর-সুখী ও স্বমৃদ্ধশালী দেশ গঠনে সকলের ইতিবাচক ভূমিকা নিশ্চিত করাই এখন সকল রাজনৈতিক দলের আসল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হওয়া উচিত বলে আমি মনে করি।


লেখক:সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিষ্ট।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
Theme Created By Limon Kabir