মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ০১:২২ অপরাহ্ন
নোটিশ:
তথ্য ও প্রচার মন্ত্রণালয় নিবন্ধনকৃত অনলাইন নিউজ পোর্টাল দ্য পিপলস্ নিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকে সারা দেশে জেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হবে। মোবাইল: ০১৭১১-১১৬২৫৭, ০১৭১২-৪০৭২৮২ ' ই-মেইল : thepeopelesnews24@gmail.com

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ / ৩৬ বার দেখা হয়েছে
আপডেট : বুধবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২৫
-প্রতীকী ছবি।

২৪/১১/২০২৫ ইং তারিখে দৈনিক সকালের সময় পত্রিকায় প্রকাশিত “ঘাটাইলে মাদ্রাসা সুপার ও সভাপতির বিরুদ্ধে দূর্নীতির অবিযোগ” বিষয়ে ফেইসবুকে আমার দৃষ্টি গোচর হয়েছে।
আমি টাংগাইল জেলার ঘাটাইল উপজেলাদীন ০৯ নং সন্ধানপুর ইউনিয়নের মধ্যে ০১ নং ওয়ার্ডে গড়জয়না বাড়ী মৌজায় বাইচাইল ইসলামিয়া দালিল মাদ্রাসা নাম করন করে ১৯৮৭ ইং সনে শর্ত সাপেক্ষে ১৮ (আঠার) শতাংশ ভূমি রেজিঃ কৃত সত্যার্পন দলিল মূলে হস্তান্তর করে মাদ্রসা স্থাপন করি। শর্ত থাকে যে, মাদ্রাসা কমিটিতে আমি আজীবন দাতা সদস্য হিসেবে কমিটিতে থাকব ও মাদ্রাসা দেখাশোন করব। আমার অবর্তমানে আমার পরবর্তী ওয়ারিশানদের মধ্যে যিনি যোগ্যতম তিনিই আমার স্থলাভিষিক্ত হবেন। মাদ্রাসার উক্ত নামের রুপান্তর অন্য কেহ ঘটাইতে পারিবে না। পরবর্তীতে আরও কিছু ভূয়া দাতা সদস্যের সৃষ্টি হয়। যার মধ্যে ঘাটাইল বি, আর, ডি, বির বর্তমান চেয়ারম্যান হারুন অর রশিদ এর পিতা মাহতাবুল হক ছিল। উক্ত দাতা গন শুধু কাগজে দলিলে দাতা হয়ে কমিটিতে আসতে থাকলে আমি তাদের দাতা হওয়ার বৈধতা বিষয়ে টাংগাইল, ঘাটাইল থানা সহকারী জজ আদালতে ৬৮/১৩ নং অন্য প্রকার মোকদ্দমা দায়ের করি। ঐ মোকাদ্দমা হতে উদ্ভোত টাংগাইল যুগ্ম জেলা জজ ২য় আদালতে ৪৯/১৪ নং মিস আপিল মোকদ্দমা হয়। এই মোকদ্দমায় আমার অনুকুলে রায় হলে, ঐ রায়ের বিরুদ্ধে মাদ্রাসা পক্ষ মহামান্য হাইকোর্টে ৪৬২৩/১৪ নং সিভিল রিভিশন মোকদ্দমা করেন। যা ২০২৫ ইং সনে খারিজ আদেশ হয়। নিম্ন ৬৮/১৩ নং মোকদ্দমাটিও দো-তরফা সূত্রে রায় ও ডিক্রি আমার অনুকুলে হয়। উক্ত মাদ্রাসাটি ১৯৯৪ ইং সনে ভার প্রাপ্ত সুপার হিসেবে দায়ীত্ব পালন কালে ইচ্ছা কৃত ভাবে আমার দলিলে উল্লিখিত নামের বিকৃতি ঘটিয়ে এমপিও প্রাপ্ত ও মাদ্রাসার ভূয়া ঠিকানায় মঞ্জুরি প্রাপ্ত হয়। উক্ত বিষয় সহ আরও বিভিন্ন অভিযোগ এনে বর্তমান সুপার আজহারুল ইসলাম উক্ত শিক্ষক আব্দুল মজিদ এর বিরুদ্ধে এক অভিযোগ আনয়ন করেছেন। উক্ত অভিযোগ বিষয় ঘাটাইল উপজেলা কৃষি সম্প্রসারন কর্মকর্তা মনোয়ার হোসেন সাহেব তদন্ত করছেন। ২০২৫ ইং সনে যখন মাদ্রাসায় আর্থিক সহ নানা বিধ অনিয়ম, উশৃঙ্খল ও দূর্নীতিতে নিমজ্জিত এবং অবকাঠামোগত ভাবে ধ্বংসের দারপ্রান্তে তখন কমিটি গঠনকালে সুপার কর্তৃক সভাপতি মনোয়নের জন্য প্রেরিত তালিকায় মাদ্রাসার পার্শ্ববর্তী গ্রামের সাবেক ভূয়া অভিভাবক হারুন অর রশিদ ও তার দোসরদের নামের বহির্ভূত আমার ছেলে আসাদুর রহমান কে- চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষ বোর্ড, ঢাকা কর্তৃক সভাপতি মনোনিত হলে এলাকার প্রতারক শ্রেণির লোকদের স্বার্থক্ষুন্য হওয়ায় সুপার সাহেবের অভিযোগের বিষয় ভিন্ন দিকে প্রবাহিত করার জন্য ঐ সব প্রতারক ও ভূয়া অভিভাবকরা মাদ্রাসার শিক্ষক আব্দুল মজিদ এর নেতৃত্বে আরও কতক শিক্ষক (মেয়াদ উত্তীর্ন) কমিটির শিক্ষার মান উন্নয়নের সিদ্ধান্তে আর্থিক ক্ষতিগ্রস্ত, যথা নিয়মে আগমন- প্রস্থান ও সঠিক নিয়মে পাঠদান করার জন্য এবং আর্থিক দূর্নীতি বন্ধ করার সিদ্বান্ত নিলে তাদের মনো কষ্টের কারণে শিক্ষকগণ দল বদ্ধ হয়ে মেয়াদ উত্তীর্ন কমিটির সভাপতি ও আমার উপর ক্ষিপ্ত হয়ে এলাকার পুরনো কিছু শঠ, প্রতারক, ভূয়া অভিভাবকদের সাথে যোগাযস করে সুপার সাহেবের অভিযোগের বিষয়টি ভিন্ন দিকে প্রবাহিত করে মিথ্যা প্রচারনা করে মিথ্য বর্ণনায় বিভিন্ন রকম অভিযোগ করে আসছে। মাদ্রাসার পার্শ্ববর্তী এলাকার কিছু লোকের স্বার্থক্ষুন্য হওয়ায় উপজেলা নির্বাহি অফিসার ঘাটাইল এর নিকট কুৎসিত তথ্য দেওয়ায় তিনি আমাকে না জেনে আমার সম্পর্কে যে মন্তব্য করেছেন, তাতে আমি মর্মাহত। উক্ত মন্তব্য ও পত্রিকায় মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ যা উল্লেখিত হারুন অর রশিদ এর মাধ্যমে ফেইসবুকে প্রকাশ প্রতিহিংসার বসবর্তী হয়ে আমার ও আমার ছেলের সম্মানহানী করার জন্য করা হয়েছে। আমি উক্ত মন্তব্যের জোড়ালো ও তীব্র প্রতিবাদ ও প্রাকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ করছি।

হাজী মোঃ ইদ্রিছ হোসাইন মিঞা দাতা- বাইচাইল ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসা। গরজয়না বাড়ী, ঘাটাইল, টাঙ্গাইল।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর