বিগত ২৪/১১/২০২৫ ইং তারিখে দৈনিক সকালের সময় পত্রিকায় প্রকাশিত “ঘাটাইলে মাদ্রাসা সুপার ও সভাপতির বিরুদ্ধে দুর্নীতির অবিযোগ” বিষয়ে ফেইসবুকে আমার দৃষ্টি গোচর হয়েছে।
আমি টাংগাইল জেলার ঘাটাইল উপজেলাদীন ০৯ নং সন্ধানপুর ইউনিয়নের মধ্যে ০১ নং ওয়ার্ডে গড়জয়না বাড়ী মৌজায় আমার পিতার সত্যার্পনকৃত ও প্রতিষ্ঠিত মাদ্রাসায় ২০২৫ ইং সনে গঠিত এডহক কমিটিতে ০৮/০৫/২০২৫ ইং হইতে ০৭/১১/২০২৫ ইং তারিখ পর্যন্ত সভাপতির দায়িত্ব পালন করি। উক্ত কমিটি গঠনকালে বিতর্কিত শিক্ষক প্রতিনিধি ও অভিভাবক সদস্যসহ মাদ্রাসার সুপার কর্তৃক প্রেরিত সভাপতির তালিকায় ইতি পূর্বেকার ভূয়া অভিভাবক ও বিতর্কিতদের নাম থাকায় চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড, ঢাকা। আমাকে সভাপতি মনোনিত করেন। ইহাতে উক্ত তালিকার ব্যক্তিগন ক্ষিপ্ত থেকে কমিটির উক্ত দুই সদস্যের সাথে সার্বক্ষনিক যোগাযোগ রেখে মাদ্রাসার ক্ষতিকর পরামর্শ দিয়ে মাদ্রাসার উন্নয়নে বিগ্ন সৃষ্টি করে আসছিল। আমার দায়িত্ব পালন কালীন সময় সরকারী কোন অনুদান প্রতিষ্ঠান পায়নি এমনকি টিউশন ফি-র টাকায় প্রশানসন কে জ্ঞাত করে যথাযথ নিয়ম বিধি মেনেই মাদ্রাসায় খরচ করা হয়েছে। মাদ্রাসার অবকাঠামোগত সংস্কারসহ পরিবেশগত ভাবে উন্নয়ন ঘটেছে। যা কমিটির রেজুলেশনের মাধ্যমেই হয়েছে এবং প্রশাসন অবগত আছেন। শিক্ষকদের অর্থনৈতিক বিষয় আইনসিদ্ধ করণসহ শিক্ষার মান উন্নয়নে তাদের উপস্থিতি ও চাকুরী বিধি মেনে চলার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করায় কতক শিক্ষকের অসুবিধার কারনে তাহারা আমার উপর অসন্তুষ্ঠ হয়ে কতক শিক্ষক আমাকে আর কমিটিতে আসতে দিবে না সংকল্প করায়, আমার সম্মানহানী ও খাটো করার অসৎ উদ্দেশ্যে তাদের সর্বোচ্চ ক্ষমতার অপপ্রয়াস হিসাবে আমার বিরুদ্ধে তাহারা উক্ত হারুন অর রশিদের প্ররোচনায় মিডিয়াকে মিথ্যা ও ভূয়া তথ্য দিয়ে আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ দিয়ে সংবাদ প্রকাশিত করেছে। আমি উক্ত অভিযোগ ও প্রকাশিত সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ করছি। আমার পিতার বিরুদ্ধে পার্শ্ববর্তী লোকদের নিকট থেকে ইউএনও সাহেব যে তথ্য সংগ্রহ করেছেন ঐসব লোক তাদের স্বভাবসুলভ তথ্য দিয়েছেন। আমার পিতা সম্পর্কে সঠিক তথ্য না জেনে ইউএনও মহোদয়ের মন্তব্যের প্রতিবাদ করছি।
মোঃ আসাদুর রহমান মিঞা সভাপতি এডহক কমিটি-২০২৫
(মেয়াদ উর্ত্তিণ) বাইচাইল ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসা। গড় জয়নাবাড়ী, ঘাটাইল, টাঙ্গাইল।