শুক্রবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১:২৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ
পল্লবীতে ডিএনসিসির পরিত্যক্ত ভবন থেকে ৩টি বিদেশি অস্ত্র-৭৩ রাউন্ড গুলি ও চাপাতি উদ্ধার শরীফ ওসমান হাদি মরদেহ:বিমানবন্দরে ৯ প্লাটুন আনসার মোতায়েন ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেজ’-২: কোস্ট গার্ড ও নৌবাহিনীর যৌথ অভিযানে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটক বগুড়ার শেরপুরে বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত: ভোরে মিলল অজ্ঞাত লাশ ঢাকায় নিরাপত্তা জোরদার, সতর্ক অবস্থানে পুলিশ-র‌্যাব-সেনা ভৈরব থানা পরিদর্শন করলেন জেলা পুলিশ সুপার ড. এস এম ফরহাদ হোসেন এনসিপি কমিটিতে নিজের নাম দেখে এনায়েতপুরের প্রবীণ বিএনপি নেতার তীব্র ক্ষোভ ও অসন্তোষ পাকিস্তানে আটকে থাকা পাঁচ শতাধিক আফগানকে নেবে জার্মানি পত্রিকা অফিসে হামলার তীব্র নিন্দা মির্জা ফখরুলের শনিবার রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা
নোটিশ:
তথ্য ও প্রচার মন্ত্রণালয় নিবন্ধনকৃত অনলাইন নিউজ পোর্টাল দ্য পিপলস্ নিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকে সারা দেশে জেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হবে। মোবাইল: ০১৭১১-১১৬২৫৭, ০১৭১২-৪০৭২৮২ ' ই-মেইল : thepeopelesnews24@gmail.com

বিএনপি নেতা ও ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে চাল আত্মসাতের অভিযোগ

পিরোজপুর প্রতিনিধি: / ৪৪ বার দেখা হয়েছে
আপডেট : বুধবার, ১২ নভেম্বর, ২০২৫


পিরোজপুরের ইন্দুরকানীতে ইউনিয়ন পরিষদের জন্য বরাদ্দকৃত জরুরি ত্রাণ (জিআর) চাল আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় বিএনপি নেতা ও ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানসহ ইউপি সচিবের বিরুদ্ধে। ভূয়া মাস্টাররোল তৈরি করে এই চাল আত্মসাতের অভিযোগে গত ৩০ অক্টোবর জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন এলাকাবাসী।

অভিযোগে বলা হয়, ইন্দুরকানী উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও পাড়েরহাট ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক হাওলাদার এবং ইউপি সচিব মো. জিয়াউল হাসান পাড়েরহাট ইউনিয়নের জন্য বরাদ্দকৃত দুই টন জিআর চাল প্রকৃত উপকারভোগীদের মধ্যে বিতরণ না করে আত্মসাৎ করেছেন।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গত জুন মাসে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে পাড়েরহাট ইউনিয়নের হতদরিদ্র ও অসহায় পরিবারের মাঝে বিতরণের জন্য দুই টন চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়। কিন্তু চেয়ারম্যান ও সচিব যৌথভাবে তা বিতরণ না করে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রেখে আত্মসাৎ করেন। পরবর্তীতে বিষয়টি ধামাচাপা দিতে ভূয়া মাস্টাররোল তৈরি করে উপজেলা প্রশাসনের কাছে জমা দেওয়া হয় বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে ইউপি সচিব মো. জিয়াউল হাসান স্বীকার করেছেন যে মাস্টাররোল উপজেলা প্রশাসনের কাছে জমা দেওয়া হয়েছে। তবে তিনি দাবি করেন, “নিয়ম মাফিক চাল বিতরণের পরই মাস্টাররোল জমা দেওয়া হয়েছে।”

অন্যদিকে, অভিযুক্ত চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক হাওলাদারের বক্তব্য জানার জন্য একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ না করায় তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
স্থানীয় অভিযোগকারীরা বিষয়টির সুষ্ঠু তদন্ত ও দোষীদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জেলা প্রশাসকের কাছে আবেদন জানিয়েছেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর