মহান আল্লাহকে খুশি করার অন্যতম মাধ্যম তাওবা। তাওবার অর্থ হলো আল্লাহর দিকে ফিরে আসা। অর্থাৎ বাহ্যিকভাবে ও অভ্যন্তরীণভাবে আল্লাহ যে কাজ ভালোবাসেন তা পালন করা এবং বাহ্যিকভাবে ও অভ্যন্তরীণভাবে আল্লাহ আরও পড়ুন
আল্লাহ ইমানদারদের জান্নাতে ঠাঁই দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। এজন্য আল্লাহ-প্রদত্ত জীবনবিধান ইসলামে অটল থাকতে হবে। সব নবী ও রসুল আল্লাহ-প্রদত্ত দীনের কথা প্রচার করেছেন। হজরত আদম (আ.) ছিলেন প্রথম নবী। মুহাম্মদ
ভোরের স্নিগ্ধ কুয়াশা, দিনের শিরশিরে অনুভূতি ও রাতের হিমেল হাওয়া যেন ফিসফিস করে বলছে শীত এসে গেছে। এখনো পুরো দমে তার উপস্থিতি দৃশ্যমান না হলেও হঠাৎ এক ফসলা শিরশিরে হাওয়ায়
ইস্তিগফার তথা ‘ক্ষমা চাওয়া’ শব্দটি এসেছে আরবি ‘গাফারা’ শব্দমূল থেকে, যার অর্থ হলো ঢেকে দেওয়া বা গোপন রাখা। অর্থাৎ যখন আল্লাহ কোনো বান্দার পাপ ঢেকে দেন বা প্রকাশ করেন না,
রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুমহান চরিত্র ও গুণাবলির অন্যতম দিক ছিল পার্থিব জগতের প্রতি নির্মোহ জীবন এবং দ্বিনের জন্য সীমাহীন আত্মত্যাগ। তাঁর জীবনের অসংখ্য ঘটনা তাঁর দুনিয়াবিমুখতা ও আত্মত্যাগের প্রমাণ। মহান আল্লাহ
মানবসভ্যতার ইতিহাসে যুদ্ধ যেন এক অনিবার্য বাস্তবতা। আধুনিক পৃথিবী যতই শান্তির ভাষা উচ্চারণ করুক না কেন, গাজা, কাশ্মীর, সিরিয়া কিংবা ইউক্রেন; সব জায়গায় প্রতিনিয়ত মানুষের নাক ভারী হচ্ছে তাজা রক্ত
দ্বিন সম্পর্কে এবং নিজের জীবন পরিচালনার বিধান বিষয়ে থাকতে হবে গৌরববোধ। হতে হবে আত্মসচেতন। আম্বিয়া কেরাম আলাইহিমুস সাল্লাম নিজেদের অবস্থান, মানসাব ও পদমর্যাদার বিষয়ে অত্যন্ত সচেতন ছিলেন। আল্লাহর পক্ষ থেকে
ফিকহের একটি গুরুত্বপূর্ণ কায়দা বা নীতি হলো কোনো অন্যায় কাজ বা লেনদেন যদি একজনের জন্য নিষিদ্ধ হয়, তবে অপর পক্ষের জন্যও তা নিষিদ্ধ। ইসলাম শুধু অন্যায়কে নিষেধ করেনি, বরং অন্যায়ে