ইসলাম আরবদের মধ্যে এমন এক সময়ে আগমন করেছিল, যখন ঈসা (আ.)-এর পর ওহির ধারাবাহিকতা বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। সেই সময় আরবরা সত্য ধর্ম থেকে বিচ্যুত হয়ে উত্তরাধিকারসূত্রে পাওয়া মূর্তিগুলোর পূজা করতে আরও পড়ুন
জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপেই মানুষকে মুখোমুখি হতে হয় নানা পরীক্ষা ও বিপদের। কারো কাঁধে রোগের ভার, কারো হৃদয়ে প্রিয়জন হারানোর বেদনা, কারো সংসারে অভাবের কষাঘাত; কিন্তু ইসলামের দৃষ্টিতে এসব কষ্ট কোনো
জীবনের প্রতিটি মোড়ে মানুষ হোঁচট খায়, কখনো প্রবৃত্তির টানে, কখনো অজ্ঞতার অন্ধকারে। কিন্তু যে হৃদয় ভুল স্বীকারে লজ্জিত হয়, যে চোখ আল্লাহর দরবারে কান্নায় ভিজে যায়; সেখানেই ফুটে ওঠে মানবতার
পরম করুণাময় ও দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি। এটি নবী মুহাম্মদ (সা.)-এর পক্ষ থেকে জারি করা একটি লিখিত ফরমান, কুরাইশ এবং ইয়াসরিবের মুমিন ও মুসলমান এবং যারা তাদের অনুগামী হয়ে
সুরা নুরের একটি আয়াতে আল্লাহ তাআলা চার শ্রেণির মানুষকে একত্রে ফা-য়িযূন অর্থাৎ সত্যিকারের বিজয়ী বা সফল ঘোষণা করেছেন। ‘আর যে কেউ আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের আনুগত্য করে, আল্লাহকে ভয় করে
প্রতিদিন সূর্য উদয় হওয়ার সঙ্গে দুজন ফেরেশতা অবতরণ করেন। এ সময়ে তারা আল্লাহর কাছে দুই ধরনের আর্জি পেশ করেন। দানকারীর জন্য কল্যাণ ও কৃপণের জন্য ধ্বংস কামনা করেন তারা। হাদিস
বহু কাজ এমন আছে, যেগুলোকে আমরা তুচ্ছ মনে করি, কিন্তু আসলে সেগুলো তুচ্ছ বিষয় নয়। বাহ্যিক দিক থেকে কাজগুলোকে খুব স্বাভাবিক মনে হলেও সেগুলো হতে পারে বড় ধরনের বিপদের কারণ।